শিরোনাম:
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ বগুড়ায় মোটরসাইকেল ও ট্রাকের সংঘর্ষে দুইজনের মৃত্যু ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগ নেতা আটক কসবা সীমান্তে আরো নিরাপত্তা জোরদার দারে নতুন বিওপি স্থাপনা করেছে বিজিবি রাজশাহীতে ইফতার মাহফিলে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত এক কর্মীর মৃত্যু রাজনৈতিক লেজুর বৃত্তির কারণে প্রশ্নবিদ্ধ বিজিএমইর ভূমিকা বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটো ভ্যানে থাকা মা ও মেয়ে নিহত চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎপস্টের প্রাণ গেছে একজনের রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি নিয়ে ডিএমপির এক গুচ্ছর নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি ত্রাণ উপদেষ্টার সংবাদ বর্জন করেছেন কুড়িগ্রামের সাংবাদিকেরা
বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন

জাতিসংঘের সমর্থন

প্রতিনিধির / ৩৪৬ বার
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২
জাতিসংঘের সমর্থন

ইউরোপের বন্দরগুলোতে রাশিয়ার যে ৩০০ টন সার আটকা পড়ে রয়েছে সেগুলো অবমুক্ত করার ব্যাপারে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। এসব সার উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অনুদান হিসেবে দিয়েছে রাশিয়া।

গুতেরেস বলেন, “যদি রাশিয়া উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বিনামূল্যে সার সরবরাহ করতে চায় তাহলে আমি মনে করি বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি রাশিয়ার সেই ইচ্ছাকে বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হবে। রাশিয়ার রিয়া নভোস্তি সংবাদ মাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব। আজ (সোমবার) তার এ সাক্ষাৎকার প্রকাশ হয়েছে।

অবশ্য তিনি একথা স্বীকার করেছেন যে, এসব সার রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রথমে ইউরোপের দেশগুলোকে তাদের বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিতে হবে।

নিষেধাজ্ঞার কারণে রাশিয়ার ৩০০ টন সার ইউরোপের বন্দর থেকে গন্তব্যে যেতে পারছে না। গত শুক্রবার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গরিব দেশগুলোকে অনুদান হিসেবে দেয়ার ঘোষণা দেন।

জুলাই মাসের শেষ দিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সই হওয়া চুক্তির অধীনে ইউক্রেন কৃষ্ণসাগর ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খাদ্য রপ্তানি শুরু হয়। চুক্তির অংশ হিসেবে জাতিসংঘ রাশিয়ার খাদ্যপণ্য ও সারের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু রাশিয়া বলছে তারা খাদ্যপণ্য এবং সার রপ্তানি করতে এখনো বাঁধার সম্মুখীন হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিব সাক্ষাৎকারে বলেন, “চলতি সপ্তাহে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতার সঙ্গে আমার কয়েক দফা বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে এবং আমি আশা করি রাশিয়ার খাদ্যপণ্য এবং রপ্তানি খাতে একটা ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে যাতে ইউরোপের ভেতর দিয়ে অন্য দেশের বাজারে কোনরকম বাধা ছাড়াই রাশিয়ার পণ্য রপ্তানি করা যায়


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ