চলমান ২০২২-২৩ অর্থবছরের এডিপিতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতায় ৭২টি প্রকল্পের অনুকূলে মোট চার হাজার ১৩৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ রয়েছে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পে, যার পরিমাণ ৬৬০ কোটি টাকা।
চিনির মিলসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের পতিত জমি খুঁজে বের করে সেগুলো চাষের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।রোববার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় কর্মকর্তাদের তিনি এ নির্দেশ দেন।
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সুগার মিলের অনেক পতিত জমি রয়েছে। এছাড়া সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জমি কোথায় কোথায় পতিত রয়েছে, তা খুঁজে বের করে চাষের আওতায় আনতে হবে।তিনি বলেন, প্রতিবছর জনসংখ্যার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের চাহিদাও বাড়ছে। যেকোনো মূল্যে খাদ্য উৎপাদন আরও বাড়াতে হবে। উৎপাদন বাড়ানোর সব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। এর জন্য মাঠ পর্যায়ের সব কর্মকর্তাদের আরও সক্রিয় হতে হবে। কীভাবে উৎপাদন আরও বাড়ানো যায়, তা খুঁজে বের করতে হবে।
সভা সঞ্চালনা করেন কৃষি সচিব মো. সায়েদুল ইসলাম। এ সময় মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং সংস্থাপ্রধানসহ প্রকল্প পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।