খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছি ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ। তিনি আরও জানান, শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯০ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ। খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এদিকে বিবিএসের তথ্যমতে, গত অক্টোবরে মজুরি হার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৯১ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে মজুরির হার বেড়েছে শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ।
কৃষিতে মজুরি হার বেড়েছে ৬ দশমিক ৮৫ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে যা বেড়েছে শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ। ওদিকে শিল্পে মজুরি হার বেড়ে ৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ হয়েছে। আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৯২ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ।
দেশে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি আরও বাড়লো। গেল অক্টোবরে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ ছিল। তবে অক্টোবর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ১০ শতাংশ। গতকাল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এসব তথ্য জানান।
এম এ মান্নান বলেন, দেশে মজুরি বেড়েছে, মূল্যস্ফীতি কমেছে। এটা খুবই ভালো দিক। নিম্নআয়ের লোকেরা এ কারণে স্বস্তিতে ছিল। অক্টোবরের মূল্যস্ফীতির হার নিয়ে আমরা যে ধারণা করেছিলাম তা বাস্তব হয়েছে। গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯২ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩৮ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।