গত ৬ অক্টোবর ২৪ জনকে গ্রেপ্তার করে শাহবাগ থানা পুলিশ। পরদিন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। একইসঙ্গে জামিন শুনানির জন্য ১১ অক্টোবর দিন ধার্য করেন। এরপর গত ১১ অক্টোবর শুনানি শেষে এই ২৪ আসামির জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত। ২০ অক্টোবর আকতার ও আকরামের একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। অপর ২২ আসামির রিমান্ড আবেদন নাকচ করে আদালত। ২৫ অক্টোবর অপর মামলায় তাদের রিমান্ড ও জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত।
বুয়েটছাত্র আবরার ফাহাদের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত স্মরণসভায় ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে উল্টো ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের নামে দুটি মামলা করেন ছাত্রলীগের দুই নেতা।
ছাত্রলীগের মামলায় ছাত্র অধিকার পরিষদের আরও ১৫ নেতাকর্মীর জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ বিলকিছ আক্তার শুনানি শেষে তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম জানান, ছাত্রলীগের দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে একটি মামলায় ১৫ জন জামিন পেয়েছেন। আগামী ২৯ নভেম্বর অপর মামলার জামিন শুনানি হবে। কারামুক্ত হতে তাদের এই মামলায়ও জামিন পেতে হবে।এর আগে ৭ নভেম্বর একই আদালত সংগঠনটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৮ জনের জামিন মঞ্জুর করেন।
জামিন পাওয়া ১৫ নেতাকর্মী হলেন আরিফুল ইসলাম, তসলিম হোসাইন অভি, তাওহীদুল ইসলাম তুহিন, মামনুর রশিদ, নাজমুল হাসান, এইচ এম রুবেল হোসেন, ইউসুফ হোসেন, মিজান উদ্দিন, ওমর ফারুক জিহাদ, মো. আবু কাউছার, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন রনি, শাহ ওয়ালিউল্লাহ, রাকিব, সাজ্জাদ হোসেন পারভেজ ও মো. রাকিব।