একটি প্রচারণায় বলা হয়, ‘বিদেশ যেতে হলে রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি ব্যাংকে (সোনালী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক) অ্যাকাউন্ট খোলা বাধ্যতামূলক। যদি কারও ওইসব সরকারি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট না থাকে, তাহলে ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স পাওয়া যাবে না।’এ বিষয়ে বিএমইটি মহাপরিচালক শহীদুল আলম জানান, সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে গেটওয়ে করা হয়েছে। ওখানে যেকোনও ব্যাংকের মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে। এতে আমাদের পক্ষ থেকে কোনো বাধা নেই।
চাকরি নিয়ে বিদেশ যেতে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক। দেশের যেকোনো ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। তবে নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট না খুললে ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স পাওয়া যাবে না, এমন তথ্যের ভিত্তি নেই।রবিবার (২০ নভেম্বর) বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক শহীদুল আলম।
তিনি জানান, সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে গেটওয়ে করা হয়েছে। ওখানে যেকোনো ব্যাংকের মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে। তবে বিদেশ গেলে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার, যাতে কর্মীরা বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন। এখানে কোনো ব্যাংকে নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়নি।
তবে বিদেশ গেলে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার, যাতে কর্মীরা বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন। অ্যাকাউন্ট না থাকলে বিদেশে যাওয়া যাবে না। এখানে সরকারি কিংবা বেসরকারি ব্যাংকের কোনো বাধ্যবাধকতা রাখা হয়নি।বিদেশ যেতে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক করেছে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি)। তবে এই একাউন্ট দেশের যেকোনো ব্যাংকে খোলা যাবে। কিছুদিন হলো নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট না থাকলে ইমিগ্রেশন ক্লিয়ারেন্স পাওয়া যাবে না, এমন তথ্যে বিভ্রান্ত হচ্ছিলেন প্রবাসগামী চাকরি প্রার্থীরা।