খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় এক নারীকে অপহরণ ও ধর্ষণের সহযোগিতা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাথে ভূমি মন্ত্রী ও খুলনা ৫ আসনের এমপি নারায়ণ চন্দ্র চন্দকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত। একই মামলায় আর এক আসামি ইমরান হোসেন কেউ কারাগারে পাঠানো হয়।বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনার মহানগর হাকিম মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম এ আদেশ দেন। পরে তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে দুপুর একটার দিকে তাকে গ্রেফতার সাবেক ভূমি মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দকে আদালতে উঠানোর সময় বিক্ষুব্ধ জনতা নানা স্লোগান ও মিছিল করে ।একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ জনতা তার গায়ে ডিম ছুড়ে মারে। এ সময় বেশ কয়েকটি ডিম তার গায়ে লাগে ।পরে আদালত থেকে কারাগারে নেয়ার সময় আরো ডিম নিক্ষেপ করা হয় ।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মোমিনুল ইসলাম জানান, বিয়ে করার কথা বলে ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহম্মেদ দীর্ঘদিন ধরে কলেজ পড়ুয়া এক তরুণীকে ধর্ষণ করেন। গত ২৭ জানুয়ারি রাতে চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন ২৮ জানুয়ারি বিকেল হাসপাতাল চত্বর থেকে সবার সামনে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এজাজের সহযোগিরা।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. মোমিনুল ইসলাম জানান, বিয়ে করার কথা বলে ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গাজী এজাজ আহম্মেদ দীর্ঘদিন ধরে কলেজ পড়ুয়া এক তরুণীকে ধর্ষণ করেন। গত ২৭ জানুয়ারি রাতে চিকিৎসার জন্য তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন ২৮ জানুয়ারি বিকেল হাসপাতাল চত্বর থেকে সবার সামনে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় এজাজের সহযোগিরা।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আরও জানান, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর এ ঘটনায় গত ২৯ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী কলেজ ছাত্রী বাদী হয়ে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালে মামলা করেন। মামলায় ১৮ জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে নারায়ন চন্দ্রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও অপহরণে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়। ওই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।