ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য বরাবরই সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের সমালোচনা করে আসছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার কনসেরভেটিভ পলিটিকাল অ্যাকশন কনফারেন্সে দেয়া ভাষনে বাইডেন কে অযোগ্য ও অপদার্থ বলেছেন তিনি। এরই মধ্যে ইউক্রেনের জন্য সব ধরনের সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে নতুন মার্কিন প্রশাসন। আগের সরকার যে বিপুল অর্থ দিয়েছে এখন যেকোনো মূল্যে সেটিও ফেরত আনতে চান ট্রাম্প। জানালেন এ কারণে ইউক্রেনের খনিজ সম্পদের ভাগ চেয়েছেন তিনি।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, আমি আমাদের অর্থ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। ইউরোপ দিয়েছে ১০০ বিলিয়ন ডলার। আর আমাদের অযোগ্য-অপদার্থ প্রেসিডেন্ট ও প্রশাসন সাড়ে তিনশ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। ইউরোপ ঋণ হিসেবে অর্থ দিয়েছে। কাজেই তারা তাদের অর্থ ফেরত পাবে। আমিও আমাদের অর্থের বিনিময়ে তাদের কাছ থেকে কিছু চাই। তাই আমি তেল ও খনিজ চেয়েছি।
এদিকে হোয়াইট হাউজ বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। তাদের আশা, শিগগিরই যুদ্ধ বন্ধে চুক্তিতে রাজি হবেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লদিমির পুতিন।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, প্রেসিডেন্ট চেয়েছেন, আমি যেন আপনাদের বলি যে তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, রাশিয়া শিগগিরই যুদ্ধবিরতি চুক্তি করবে। চুক্তির জন্য লড়াই চালাচ্ছেন তিনি। এই সংঘাত বন্ধে মাইক ওয়ালটজও দিনরাত কাজ করছেন। প্রেসিডেন্ট এই মানুষ হত্যা বন্ধ করতে চান; শান্তি চান। এটাই এখন তার লক্ষ্য।