ইংরেজিতে একটা কথা আছে salvation। যার অর্থ পরিত্রাণ। রমজান মাস এমন একটা মাস, যে মাসে এবাদতের মাদ্ধমে আতর পরিশুদ্ধি লাভ করা যায়। পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই আল্লাহ মুসলিম উম্মাহদের এই মাসটি উপহার দিয়েছেন।
রহমত, মাগফিরাত ও নাজাত— মোট তিনটি ধাপ রয়েছে এই মাসে। এছাড়াও মানবজাতির কল্যাণের জন্য পবিত্র কোরআন মাজিদ নাজিল হয় এই মাসেই ।
মহান আল্লাহ সূরা আল বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে বলেন, ‘শাহরু রামাদানাল্লাজি উনযিলা ফিহিল কুরআন‘ অর্থাৎ এ সেই রমজান মাস, এ মাসেই কুরআনুল কারীম নাজিল হয়েছে।
তাই, এই মাসে যেই আমলই করা হবে, সেই আমলকে দ্বিগুণ করে দেয়া হবে। এমনকি যেই পূর্বের পাপ কাজের জন্য ক্ষমা চাইবে, তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। ফজিলতপূর্ণ এই মাসটিকে কেন্দ্র করে নিতে হবে প্রস্তুতি। তবে, সেটা সেহরি কিংবা ইফতারের খাবার আয়োজন নিয়ে নয়; বরং পুরো মাসজুড়ে কীভাবে ইবাদাত করা যায়; সেটির জন্য নিতে হবে প্রস্তুতি।