স্ত্রী সন্তানের পর না ফেরার দেশে চলে গেলেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস লিকেজ বিস্ফোরণে দগ্ধ সোহাগও (২৫)। এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ৪ জনে।
সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মারা যান তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা.শাওন বিন রহমান। রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোহাগ মারা যায়। তার শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
এর আগে, গত ৯ মার্চ সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আইসিইউতে মারা যান সোহাগের স্ত্রী রূপালী।তার শরীরের ৩৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। ৮ মার্চ মারা যায় রুপালী সোহাগ দাম্পতির ১৮ মাস বয়সী শিশু সন্তান সুমাইয়া। তার শরীরের ৪৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এ ছাড়াও, ৭ মার্চ মারা যায় হান্নান। তার শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। গত ৩ মার্চ ভোররাতের দিকে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।