ভোলায় বেড়িবাঁধের জিও ব্যাগের কাজ করাকে কেন্দ্র করে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে মো. রাশেদ নামে এক ছাত্রদল নেতা নিহত হয়েছেন। তার বয়স ২৮ বছর। বুধবার রাতে ঢাকায় নেয়ার পথে মারা যান রাশেদ।
নিহত রাশেদ ভোলার মনপুরা উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রহমানপুর গ্রামের মো. আবুল কালামের ছেলে। এ ঘটনায় উভয় গ্রুপের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছে। আহতদের মনপুরা ও চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মনপুরা উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের নুরউদ্দিন মার্কেট সংলগ্ন বেড়িবাঁধের কাজ চলছিল। সেখানে জিও ব্যাগের কাজ করা নিয়ে নিয়ে সোহান গোহাগ বদ্দার ও গিয়াস উদ্দিন মিঝির মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। বুধবার সকালে সোহান ও রাশেদসহ কয়েকজন সেখানে গেলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে রাশেদসহ উভয় গ্রুপের অন্তত ৮ জন আহত হয়।
এর মধ্যে রাশেদের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে প্রথমে চরফ্যাশন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার পথে মারা যান।