জিম্মি বিষয়ক দূত বলেন, ‘আমি আপনাকে বলতে পারি দ্রুতই এ হামলা বন্ধ হবে যদি দ্রুতই জিম্মিদের মুক্তি দেয়া হয়। যেদিন জিম্মিদের মুক্তি দেয়া হবে, সেদিনই হামলা বন্ধ হবে।’
বুধবার বোহলের এমন মন্তব্যের সময় গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার ২৫ জনে। এছাড়া মার্চে ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি ভেঙে যাওয়ার পরই গাজায় আবারও হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এতে ১ হাজার ৬৫২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলের হামলা চলমান সত্ত্বেয় বোহলার বলেন, সিদ্ধান্ত হামাসের কাছেই। তিনি আরও বলেন, হামাস যে কোনো সময়ই হোয়াইট হাউসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং এই পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে পারে। বোহলার বলেন, ট্রাম্পের বার্তা স্পষ্ট, সব জিম্মিদের মুক্তি না দিলে কিছুই এগোবে না। এই দূত বলেন, প্রথম ধাপ হলো সব জিম্মিদের মুক্তি দেয়া, দ্বিতীয় ধাপ হলো আমরা কী করব সেটা ঠিক করা।
তবে হামাসের দাবি, নতুন চুক্তিতে যুদ্ধ বন্ধের পরই জিম্মিদের মুক্তি দেয়া হবে। এ ধরনের চুক্তিতে এমন কিছু নিশ্চয়তা অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে, যা এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। যেমন গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার।