মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৪:২৮ অপরাহ্ন

বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দিয়ে ৩৭৮ মেট্রিক টন আলু গেছে নেপালে

প্রতিনিধির / ২২ বার
আপডেট : রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর হয়ে ভারতের ফুলবাড়ি হয়ে কয়েকটি ট্রাকে মোট ৩৭৮ মেট্রিক টন আলু নেপালে রপ্তানি হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার বন্দরটি দিয়ে ২৭৩ মেট্রিক টন আলু রপ্তানি হয়। এখন পর্যন্ত মোট ৪৮৭২ মেট্রিক টন আলু নেপালে রপ্তানি হলো।

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, আলুগুলো পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও,দিনাজপুর ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে ভালো মানের আলো সংগ্রহ করে পরীক্ষা নিরিক্ষার করে পরবর্তীতে নেপালে রপ্তানি করা হচ্ছে। থিংকস টু সাপ্লাই, হুসেন এন্টারপ্রাইজ, স্বাধীন এন্টারপ্রাইজ ও ক্যারোস এগ্রো কনসার্ন অব এম আর জে এন গ্রুপ বেশ কিছু রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান এই আলু নেপালে রপ্তানি করছে। তবে নতুন করে আরও দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান যোগ হয়েছে। সেগুলো হলো ঈশান এগ্রো ফার্ম ও হাবিব ইন্টারন্যাশনাল।

এ বন্দর দিয়ে আলু নিয়মিত রপ্তানি হতে থাকলে বাংলাদেশ সরকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবেন ও দেশের কৃষক তাদের উৎপাদিত পণ্যের আলুর দাম পাবেন বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

সিএন্ডএফ এজেন্ট আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, বাংলাদেশের আলো নেপালের বাজারে অনেক চাহিদা রয়েছে। আলুগুলো পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ বিভিন্ন জেলা থেকে সংগ্রহ করে পরবর্তীতে নেপালে রপ্তানি করা হয়। এই আলু রপ্তানির ফলে কৃষক, ব্যবসায়ীরা যেমন লাভবান হচ্ছে তেমনি সরকারও রাজস্ব পাচ্ছে।

এ বিষয়ে ক্যারোস এগ্রো কনসার্ন অব এম আর জে এন গ্রুপের মালিক কে এম নাজমুল হাসান, আমরা বিভিন্ন এলাকার থেকে ভালো মানের আলু সংগ্রহ করে নেপালের রপ্তানি করি। আমরা যদি ভালো মানের আলু নেপালে রপ্তানি করতে পারি তাহলে আমরা সবাই লাভবান হবো তাই আলুর কোয়ালিটি সম্পন্ন করা প্রথম ধাপ। এছাড়া আমরা আগে ২০ শতাংশ ইনসেফটি পেতাম সরকারের পক্ষ থেকে, সেটা এখন ১০ শতাংশে এ নেমে এসেছে। এটা যদি সরকার বাড়াতো তাহলে আমরা অনেক লাভবান হতাম।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ