তীব্র তাপদাহে বিপাকে পড়েছে পোল্ট্রি খামারীরা।এই গরম সহ্য করতে না পেরে প্রতিদিন হিট স্ট্রোকে মারা যায় শত শত মুরগি। এসব মৃত্য ঝুঁকি এড়াতে অনেক খামারি অল্প দামে বিক্রি করে দিচ্ছে মুরগি। প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তাদের পরামর্শে ঠান্ডা স্থানে রাখার চেষ্টা চালাচ্ছেন পোল্ট্রি খামারিরা।
চলমান তাপদাহের প্রভাবে অতিরিক্ত গরমে হিটস্ট্রোকে ছোট বড় প্রতিটি খামারে প্রতিদিন অন্তত ৩০ থেকে অর্ধশতাধিক মুরগি মারা যাচ্ছে। পাশাপাশি ডিম উৎপাদনের পরিমাণ কমেছে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত। এতে খামারিদের ঘাড়ে পড়ছে উৎপাদন খরচের বাড়তি চাপ। তুলনামূলক বিক্রি দর কম বলে লোকসানের মুখে পড়ছেন তারা। হিটস্ট্রোকের ভয়ে কম দরেই বিক্রি করে দিচ্ছেন মুরগি।
গরমের কারণে মুরগি মরার পাশাপাশি কমেছে ডিমের উৎপাদন। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ ডিম উৎপাদন হতো, তা কমেছে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ। এতে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির পাশাপাশি বাড়ছে খামারে লোকসানের বোঝা।