রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১১:২৬ পূর্বাহ্ন
/ অর্থনীতি
করোনার নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে উঠার আগেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। যা বাংলাদেশের মতো উদীয়মান অর্থনীতির ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। অনেকটা মন্দা কাটিয়ে রমজান, পহেলা বৈশাখ এবং ঈদের কারণে চাঙা হয়ে উঠেছে অর্থনীতি। বিস্তারিত...
২০২৩ সালে বাংলাদেশের প্রকৃত মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ৫.৫ শতাংশ। ২০২৪ সালে তা কিছুটা বেড়ে হবে ৬.৫ শতাংশ। ২০২২ সালে বাংলাদেশের প্রকৃত জিডিপি অর্জিত হয়েছিল ৭.১ শতাংশ।
আমদানি কমলেও কাটছে না ডলার সংকট। বাজার সামলাতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি অব্যাহত রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল কয়েকটি ব্যাংকের কাছে বিক্রি করা হয় ৪ কোটি ৭০ লাখ ডলার।
পবিত্র ঈদুল-ফিতরকে সামনে রেখে ১৫ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট ছেড়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।রোববার (৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি বিভাগের পরিচালক মো. সারওয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য
বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কমে যাওয়ার কারণ হিসাবে মানুষের আয় ও ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস এবং ডলার সংকটকে দায়ী করেছেন অর্থনীতিবিদরা। তাদের মতে, বৈশ্বিক ও দেশীয় অর্থনৈতিক মন্দায় সৃষ্টি
২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ৩৫.৬৯ শতাংশ বেড়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত ইউরোস্ট্যাটের এক পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ এ তথ্য জানিয়েছে। পরিসংখ্যানে
আমদানি নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে কমেছে বাণিজ্য ঘাটতি। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই ঘাটতি কমে ১ হাজার ৩৮৩ কোটি ডলারে নেমেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ২ হাজার ২৪৩ কোটি
অর্থ বিভাগের হিসাবে আগামী অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি খুব বেশি কমবে না। ফলে প্রধান চ্যালেঞ্জই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ। আর সরকারের পরিচালনা ব্যয়ে দুটি বড় ধরনের চাপ বাড়বে। সেগুলো হচ্ছে-ভর্তুকি ও সুদ ব্যয়ে। এছাড়া