সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ১০:১২ অপরাহ্ন
/ অর্থনীতি
রমজান আসন্ন। হাতে সময় এক মাসও নেই। তাই রোজাকে সামনে রেখে ভোক্তাদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার শেষ নেই। এমনিতে রোজা আসার আগেই নিত্যপণ্য সব জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। চাল, ডাল, মাছ, মাংসসহ অনেক পণ্যের বিস্তারিত...
ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ২৪ দিনে ১৩৩ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১৪ হাজার ২৩১ কোটি টাকার কিছু বেশি (এক ডলার সমান ১০৭ টাকা ধরে)। সে হিসাবে
পবিত্র রমজান মাস সামনে রেখে গত জানুয়ারি মাসে সাত পণ্যের সাড়ে ১২ লাখ টন আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা হয়। ছোলা, মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও পাম তেলের পর্যাপ্ত মজুদ আছে।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশে যে খাতগুলোয় সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে তার মধ্যে অন্যতম বিদ্যুৎ খাত। যুদ্ধের বছরে টালমাটাল হয়ে পড়ে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের আন্তর্জাতিক বাজার। রেকর্ড দাম বৃদ্ধির
নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। প্রতিদিনই বাড়ছে কোনো না কোনো পণ্যের দাম। মাছ-গোশত-মুরগির দাম অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। আদা-রসুনের দামও বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। নিত্যপণ্যের এমন দাম বৃদ্ধিতে দিশেহারা হয়ে
বাংলাদেশের পণ্য সৌদি আরবের ক্রেতাদের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে বলে জনিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। সৌদি সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী বুধবার দেশটির রাজধানী রিয়াদে তিন দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ প্রোডাক্ট এক্সিবিশন-২০২৩’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির
লেনদেন আরও কমেছে ঢাকার শেয়ারবাজারে। রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কেনাবেচা হয়েছে ২৫৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার। গত সোমবারের তুলনায় যা ৬৯ কোটি টাকা কম এবং গত ৩
বৈশ্বিক মন্দার নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলা করে বাংলাদেশসহ এশিয়ার অর্থনীতি দ্রুত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি এগোচ্ছে অর্থনীতি।এতে জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার বাড়বে। তবে বাংলাদেশসহ স্বল্প আয়ের অনেক দেশে মন্দার