শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৮ পূর্বাহ্ন

আরব আমিরাতকে হারিয়ে বাংলাদেশের কষ্টার্জিত জয়

প্রতিনিধির / ১৮৫ বার
আপডেট : রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২
রীফুল ইসলামের করা শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১১ রান, দ্বিতীয় বলে কাভারে জুনাইদ সিদ্দিকের সহজ ক্যাচটি ফেললেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। পরের বলে অবশ্য ফিরলেন আয়ান খান, ১৭ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলে। পরের বলে ক্যাচ দিলেন জুনাইদ সিদ্দিকও। ১৫৮ রান তাড়ায় আরব আমিরাত গুটিয়ে গেল ২ বল বাকি থাকতে, ১৫১ রানে। আফিফ হোসেনের দারুণ ব্যাটিংয়ের পর মেহেদী হাসান মিরাজের বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে দারুণ নৈপুণ্যের পরও দুবাইয়ে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারাতে বেশ বেগই পেতে হলো বাংলাদেশকে।
রীফুল ইসলামের করা শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১১ রান, দ্বিতীয় বলে কাভারে জুনাইদ সিদ্দিকের সহজ ক্যাচটি ফেললেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। পরের বলে অবশ্য ফিরলেন আয়ান খান, ১৭ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলে। পরের বলে ক্যাচ দিলেন জুনাইদ সিদ্দিকও। ১৫৮ রান তাড়ায় আরব আমিরাত গুটিয়ে গেল ২ বল বাকি থাকতে, ১৫১ রানে। আফিফ হোসেনের দারুণ ব্যাটিংয়ের পর মেহেদী হাসান মিরাজের বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে দারুণ নৈপুণ্যের পরও দুবাইয়ে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারাতে বেশ বেগই পেতে হলো বাংলাদেশকে।

রীফুল ইসলামের করা শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১১ রান, দ্বিতীয় বলে কাভারে জুনাইদ সিদ্দিকের সহজ ক্যাচটি ফেললেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। পরের বলে অবশ্য ফিরলেন আয়ান খান, ১৭ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলে। পরের বলে ক্যাচ দিলেন জুনাইদ সিদ্দিকও। ১৫৮ রান তাড়ায় আরব আমিরাত গুটিয়ে গেল ২ বল বাকি থাকতে, ১৫১ রানে। আফিফ হোসেনের দারুণ ব্যাটিংয়ের পর মেহেদী হাসান মিরাজের বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে দারুণ নৈপুণ্যের পরও দুবাইয়ে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারাতে বেশ বেগই পেতে হলো বাংলাদেশকে।

জিম্বাবুয়ের কাছে সিরিজ হার। এরপর এশিয়া কাপে ভরাডুবি। অবশেষে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে জয়ের দেখা পেলো বাংলাদেশ। আজ দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত ম্যাচটিতে আরব আমিরাতকে ৭ রানে হারিয়েছে সোহোনের নেতৃত্বে থাকা টাইগাররা।

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রান তাড়ায় নেমে ২৭ রানে আরব আমিরাতের উদ্বোধনী জুটি ভাঙে। রান-আউট হয়ে ফিরেন ১৫ বলে ১৫ করা মুহাম্মদ ওয়াসিম। অপর ওপেনার চিরাগ সুরি এবং আরিয়ান লাকার ব্যাটে তারা এগুতে থাকে। পাওয়ারপ্লেতে আসে ৪৩ রান। ২২ বলে ৩৯ রানের এই চমৎকার জুটি ভাঙে চিরাগ সুরির বিদায়ে। মেহেদি মিরাজের বলে সোহানের দারুণ স্টাম্পিংয়ে ইরেন ২৪ বলে ৭ চারে ৩৯ রান করা সুরি। আমিরাতের তৃতীয় উইকেটেরও পতন ঘটে মিরাজের ঘূর্ণিতে।

১০ ওভারে তাদের সংগ্রহ ছিল ৩ উইকেটে ৭৯ রান।

পরের ওভারে বাংলাদেশের চতুর্থ সাফল্যেও মিরাজের দারুণ অবদান। মুস্তাফিজের বলে রিজওয়ানের (৫) ক্যাচ চমৎকার ডাইভে তিনি তালুবন্দি করেন। এরপর থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে স্বাগতিকরা। কিন্তু মারকুটে ব্যাটিংয়ে রান উঠছিল। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১১ রানের। শরীফুলের করা দ্বিতীয় বলে সহজ ক্যাচ ছাড়েন সাইফুদ্দিন। পরের বলেই অবশ্য ১৭ বলে ২৫ করা আয়ান খানের ক্যাচ নেন মোসাদ্দেক হোসেন। পরের বলে ফের উইকেট। এবার আর ক্যাচ নিতে ভুল করেননি সাইফুদ্দিন। ১৫১ রানে অল-আউট হয় আমিরাত। বাংলাদেশ পায় ৭ রানের জয়। শরীফুল ইসলাম এবং মেহেদি মিরাজ নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট। মুস্তাফিজ ৩১ রানে নিয়েছেন ২টি।

 

এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে আফিফ হোসেনের ব্যাটে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৮ রান তোলে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেন ৫৫ বলে ৭ চার তিন ছক্কায় ৭৭* এবং সোহান ২৫ বলে ২টি করে চার-ছক্কায় ৩৫* রানে অপরাজিত থাকেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ